Diploma Admission ঃ পলিটেকনিকে চান্স প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের কয়েকটি বিষয় ভালোভাবে জেনে নেওয়া দরকার নিচে বিস্তারিত বলা হল ।
১। অটোমাইগ্রেশন কি?
উত্তর: শিক্ষার্থীরা আবেদনের সময়ে টেকনোলজি-প্রতিষ্ঠান পছন্দ প্রদান করে থাকে, সেই পছন্দ অনুসারে একটি ক্রমিক নং রয়েছে । অটোামাইগ্রেশন হলাে আপনার পছন্দক্রম অনুযায়ী ফলাফল উপরের ক্রমিক নম্বরের দিকে যাবে।
২। অটোমাইগ্রেশন ডিফল্টভাবে কি থাকে?
উত্তর: একজন শিক্ষার্থীর ডিফল্ট ভাবে অটোমাইগ্রেশন খােলা থাকে। শিক্ষার্থী ইচ্ছে করলে বা পছন্দের প্রতিষ্ঠান-টেকনােলজিতে ভর্তির সুযােগ হলে সেটি বন্ধ করতে পারবে। বন্ধ না করলে অটোমাইগ্রেশন খােলা থাকবে।
৩। অটোমাইগ্রেশন কখন কিভাবে হয়?
উত্তর: পছন্দক্রম অনুযায়ী উপরের দিকে আসন খালি হলে এবং অটোমাইগ্রেশন খােলা থাকলে, আপনার ফলাফল পছন্দক্রম অনুযায়ী উপরের ক্রমিক নম্বরের দিকে যাবে। ১ম পর্যায়ের ফলাফলের পর ১ম অটোমাইগ্রেশন হবে ও ২য় পর্যায়ের ফলাফলের পর ২য় অটোমাইগ্রেশন হবে। যতবার অপেক্ষামান তালিকা প্রকাশ হবে ততবার অটোমাইগ্রেশন হবে। অটোমাইগ্রেশন খােলা থাকলে সর্বশেষ যে টেকনােলজি-প্রতিষ্ঠান থাকবে সেখানে আপনাকে অধ্যায়ন করতে হবে। ৪। কোটায় আবেদনকারীদের করণীয়? উত্তর: কোটায় আবেদনকারীদের প্রথমে অনলাইনে আবেদন করতে হবে ও প্রয়ােজনীয় কাগজপত্র অনলাইনে আপলােড করতে হবে। আবেদন করার পর Application ID এর প্রিন্ট কপিসহ অনলাইনে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী নির্ধারিত তারিখ ও সময়ের মধ্যে নিম্ন লিখিত প্রযােজ্য ক্ষেত্রে প্রমানকের মূলকপি প্রদর্শন পূর্বক ফটোকপি বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বাের্ডের মূল ভবনের ৫০৫ নং কক্ষে প্রকৌ, মােঃস হুমায়ুন কবির, মূল্যায়ন কর্মকর্তা, বরবার সরাসরি জমা দিতে হবে। অন্যথায় কোটার জন্য বিবেচ্য হবে না। এছাড়া প্রমাণক মিথ্যা/নকল প্রমানিত হলে আবেদনকৃত শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল বলে গন্য হবে এবং ফৌজদারি আইন মােতাবেক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
৫। কোটার ক্ষেত্রে কি কি ডকুমেন্টস সংযুক্ত করতে হবে?
উত্তর: কোটার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রমাণক ছক আকারে উপস্থাপন করা হলাে। ১। অটোমাইগ্রেশন কি? উত্তর: শিক্ষার্থীরা আবেদনের সময়ে টেকনোলজি-প্রতিষ্ঠান পছন্দ প্রদান করে থাকে, সেই পছন্দ অনুসারে একটি ক্রমিক নং রয়েছে । অটোামাইগ্রেশন হলাে আপনার পছন্দক্রম অনুযায়ী ফলাফল উপরের ক্রমিক নম্বরের দিকে যাবে। ২। অটোমাইগ্রেশন ডিফল্টভাবে কি থাকে? উত্তর: একজন শিক্ষার্থীর ডিফল্ট ভাবে অটোমাইগ্রেশন খােলা থাকে। শিক্ষার্থী ইচ্ছে করলে বা পছন্দের প্রতিষ্ঠান-টেকনােলজিতে ভর্তির সুযােগ হলে সেটি বন্ধ করতে পারবে। বন্ধ না করলে অটোমাইগ্রেশন খােলা থাকবে। ৩। অটোমাইগ্রেশন কখন কিভাবে হয়? উত্তর: পছন্দক্রম অনুযায়ী উপরের দিকে আসন খালি হলে এবং অটোমাইগ্রেশন খােলা থাকলে, আপনার ফলাফল পছন্দক্রম অনুযায়ী উপরের ক্রমিক নম্বরের দিকে যাবে। ১ম পর্যায়ের ফলাফলের পর ১ম অটোমাইগ্রেশন হবে ও ২য় পর্যায়ের ফলাফলের পর ২য় অটোমাইগ্রেশন হবে। যতবার অপেক্ষামান তালিকা প্রকাশ হবে ততবার অটোমাইগ্রেশন হবে। অটোমাইগ্রেশন খােলা থাকলে সর্বশেষ যে টেকনােলজি-প্রতিষ্ঠান থাকবে সেখানে আপনাকে অধ্যায়ন করতে হবে।
৪। কোটায় আবেদনকারীদের করণীয়?
উত্তর: কোটায় আবেদনকারীদের প্রথমে অনলাইনে আবেদন করতে হবে ও প্রয়ােজনীয় কাগজপত্র অনলাইনে আপলােড করতে হবে। আবেদন করার পর Application ID এর প্রিন্ট কপিসহ অনলাইনে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী নির্ধারিত তারিখ ও সময়ের মধ্যে নিম্ন লিখিত প্রযােজ্য ক্ষেত্রে প্রমানকের মূলকপি প্রদর্শন পূর্বক ফটোকপি বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বাের্ডের মূল ভবনের ৫০৫ নং কক্ষে প্রকৌ, মােঃস হুমায়ুন কবির, মূল্যায়ন কর্মকর্তা, বরবার সরাসরি জমা দিতে হবে। অন্যথায় কোটার জন্য বিবেচ্য হবে না। এছাড়া প্রমাণক মিথ্যা/নকল প্রমানিত হলে আবেদনকৃত শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল বলে গন্য হবে এবং ফৌজদারি আইন মােতাবেক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
৫। কোটার ক্ষেত্রে কি কি ডকুমেন্টস সংযুক্ত করতে হবে?
উত্তর: কোটার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রমাণক ছক আকারে উপস্থাপন করা হলাে।
৬| “ও” লেভেল পাসকৃত শিক্ষার্থীদের করণীয় কি?
তারা কিভাবে ভর্তি হতে পারবে?
উত্তর: “ও” লেভেল হতে যারা পাস করেছে তাদের নম্বরপত্র ঢাকা শিক্ষা বোর্ড হতে এসএসসি এর
সমমান করে মেধাক্রম অনুসারে ভর্তির সুযোগ দেওয়া হবে। শিক্ষার্থী নিজ উদ্যোগে ঢাকা শিক্ষা
বোর্ড হতে সমমান করার পর মূল কাগজপত্রসহ ভর্তি বিজ্ঞপ্তি মোতাবেক আবদনের নির্ধারিত
সময়ের মধ্যে মূল ভবনের ৫০৫ নং কক্ষে উপস্থিত হয়ে ম্যানুয়ালী আবেদন করতে হবে।
৭। আবেদন সংক্রান্ত তথ্যের জন্য কোন হেল্প লাইন রয়েছে কি?
উত্তর: হ্যা। বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের হেল্প লাইন ০১৩২২৮৩০৩০৮, ০১৩২২-৮৩০৩০৯
এবং বুয়েটের হেল্প লাইন ০১৩০৪৭৩২২১৯৬, ০১৩০৪৭৩২১৯৬, ০১৩০৫৭০৩৮৭১,
০১৩০৫৭০৩৮৬৫, ০১৭২৭২৩৩৫২৪ তথ্যের জন্য যোগাযোগ করা যাবে
৮। পলিটেকনিক ভর্তি নিশ্চায়ন
ভর্তি নিশ্চায়নের পদ্ধতিটি বেশ সহজ। ভর্তিচ্ছরা যেখান থেকে ভর্তির ফলাফল দেখতে পাচ্ছে সেখানেই ভর্তি নিশ্চায়নের নীতিমালা
নিয়ে একটি লিঙ্ক আছে। সে লিঙ্কে প্রবেশ করলেই ভর্তি নিশ্চায়ন পদ্ধাতি সম্পর্কে জানা যাবে।
তবে ভর্তি নিশ্চায়ন মানে কিন্তু ভর্তি হয়ে যাওয়া নয়। এটি অনেকটা বুকিং দেয়ার মত। আপনি যে ইন্সটিটিউটে যে ডিপার্টমেন্টে চান্স
পেয়েছেন ভর্তি নিশ্চায়ন ফি দেয়ার মাধ্যমে আপনি সেটা নিজের জন্য বরাদ্ধ করে রাখলেন, ব্যাপারটা অনেকটা এরকম। পরবর্তিতে
সেই ইন্সটিটিউটে গিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ নিদিষ্ট পরিমাণ ফি জমা দিলেই কেবল ভরত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
০৯। অপেক্ষমাণ তালিকা
ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং-এর ফলাফল পর্যায়ক্রমে পাঁচ বার দেয়া হতে পারে। সুতরাং যারা প্রথমবারে ওয়েটিং লিস্টে আছেন, তাদের
আরও চার বার সুযোগ আসতে পারে। এই কারণে যারা ওয়েটিং লিস্টে আছেন তাদের মাইগ্রেশন অন ধাকলে পরবর্তিতে নিজের পছন্দের
ডিপার্টমেন্ট অথবা ইন্সটিটিউট চান্স পেতে পারে।